‘আমার সাহাবীদের ব্যাপারে কেউ কটূক্তি করবে না। তোমাদের কেউ ওহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ আল্লাহর রাস্তায় দান করলেও তাদের (সাহাবীদের) মতো হতে পারবে না-তাঁদের অর্ধেকও না।’
(সহীহ বুখারী- ৩৪৭০, সহীহ মুসলিম ২৫৪১, সুনান আবু দাউদ ৪৬৫৮, সুনান তিরমিযী ৩৮৬১, মুসনাদে আহমাদ - ১১৫৩৪, মুসনাদে ইবনে আবি শাইবাহ -৩২৪০৪ ইত্যাদি)
সর্বোত্তম যুগ হলো আমার যুগ, অতঃপর যারা আসবে তাদের যুগ, অতঃপর যারা আসবে তাদের যুগ।
(সহীহ বুখারী – ২৫০৯; সহীহ মুসলিম – ২৫৩৩, সুনান তিরমিযী – ৩৮৫৯, সুনান ইবনে মাজাহ – ২৩৬২, সহীহ ইবনে হিব্বান – ৭২২২, সুনান বাইহাকী – ১৯৬৯৬, তাবরানী – ১০৩৩৮)
‘আমার উম্মাহ ঐসব অবস্থার সম্মুখীন হবে, যা বাণী-ইসরাইল সম্মুখীন হয়েছিলো, ঠিক একজোড়া জুতার একটি-অপরটির মতো। এমনভাবে যে, যদি তাদের কেউ নিজের মায়ের সাথে জ্বিনা করে থাকে, তবে আমার উম্মাতের মধ্যেও লোক থাকবে, যে নিজের মায়ের সাথে জ্বিনা করে। আর বাণী ইসরাইল বাহাত্তরটি ভাগে ভাগ হয়েছিলো, আমার উম্মাহ তিয়াত্তর ভাগে ভাগ হবে। তাদের প্রত্যেকে জাহান্নামী হবে, শুধুমাত্র একটি ভাগ (মিল্লাত) ছাড়া।’ সাহাবীগণ (রা.) জিজ্ঞেস করলেন, ‘তারা কারা, হে আল্লাহর রসুল?’ তিনি বললেন, ‘যারা আমি যে পথে আছি এবং আমার সাহাবাগণ যে পথে আছে (সে পথ অনুসরণ করবে)।
(সুনান তিরমিযী-২৬৪১, অন্য সাহাবীর বর্ণনায় একই হাদিস বর্ণিত হয়েছে; আলবানীর মতে হাসান, দেখুন সিলসিলা আস্ সাহীহা - ১৩৪৮)
No comments:
Post a Comment